We use cookies and other technologies on this website to enhance your user experience.
By clicking any link on this page you are giving your consent to our Privacy Policy and Cookies Policy.
শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী ícone

1.3.1 by neoapps


Feb 1, 2023

Sobre este শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী

দক্ষিণ এশীয় রাজনীতিতে ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন এক প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।

ইন্দিরা প্রিয়দর্শিনী গান্ধী, নভেম্বর ১৯, ১৯১৭ অক্টোবর ৩১, ১৯৮৪ ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ভারতের প্রথম ও আজ পর্যন্ত একমাত্র মহিলা প্রধানমন্ত্রী। প্রভাবশালী নেহেরু পরিবারে জন্ম গ্রহণ করায়, তিনি এক রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে বেড়ে উঠেন। তার পিতামহ মতিলাল নেহেরু একজন প্রথম সারির কংগ্রেস নেতা ছিলেন। তার পিতা জওহরলাল নেহেরু ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। তার ছেলে রাজীব গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। ১৯৪১ সালে অক্সফোর্ড থেকে ফিরে এসে ইন্দিরা গান্ধী পিতার সাথে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৫০ সাল থেকে অপেশাগত ভাবে জওহরলাল নেহেরুর অফিস সহকারীর কাজ করে আসছিলেন। ১৯৬৪ সালের জওহরলাল নেহেরুর মৃত্যুর পর ভারতের রাষ্ট্রপতি তাকে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে নিয়োগ দেন। তখন ইন্দিরা লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মন্ত্রীসভায় তথ্য ও প্রচার মন্ত্রনালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর হঠাৎ মৃত্যুর পর ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তৎকালীন কংগ্রেস সভাপতি কে কামারাজের এ ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা ছিল।

প্রথম জীবন

তিনি তার শক্তির পরিচয়ের বহিঃপ্রকাশের সাহস প্রথম জীবনেই সঞ্চয় করেছিলেন ৷ তিনি নভেম্বর মাসে এলাহবাদে জন্মগ্রহণ করেন। নেহেরু পরিবার সবসময়ই জড়িত ছিল রাজনীতিতে ৷ যার কারণে ছোটবেলা থেকেই বাপ দাদার রাজনৈতিক মতাদর্শের দিকে ঝুঁকে পড়েন ইন্দিরা গান্ধী ৷ ভারতবর্ষ তখনো ব্রিটিশদের দখলে ৷ ব্রিটিশদের ভারত দখলের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন তিনি ৷ ইন্দিরার বয়স যখন মাত্র চার তখনই তাঁর বাবা এবং তাঁর দাদা কারাবন্দি হন ৷ কারণ তারা ছিলেন ব্রিটিশ বিরোধী ৷ ইন্দিরা গুটিয়ে যান নিজের মধ্যে ৷ একা থাকতেন, বেশির ভাগ সময়ই একা কাটাতেন ৷ বলা প্রয়োজন, মহাত্মা গান্ধী ইন্দিরার রাজনৈতিক জীবনকে ভীষণভাবে প্রভাবিত করেছিলেন ৷ ১৯৩৬ সালে ইন্দিরার মা কমলা নেহেরু পরলোক গমন করেন ৷ ইন্দিরা হয়ে পড়েন ভীষণভাবে একা ৷ ইংল্যান্ডে পড়াশোনা করার সময়ই ইন্দিরার পরিচয় হয় ফিরোজ গান্ধীর সঙ্গে ৷ ১৯৩৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্দিরা গান্ধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যোগ দেন ৷ ১৯৪২ সালে তিনি বিয়ে করেন সাংবাদিক ফিরোজ গান্ধীকে ৷ বিয়ের কিছুদিন পরই তাঁরা কারাবন্দী হন ৷ এলাহবাদের নৈনি কারাগারে তাঁরা ৮ মাস বন্দী থাকেন ৷ ইন্দিরা গান্ধী দুটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন।তারা হলেন সঞ্জয় এবং রাজীব ৷

কংগ্রেস সভাপতি

১৯৩৮ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে ইন্দিরা গান্ধী ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসে যোগ দেন ৷

ভারতের প্রধানমন্ত্রী

১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনতা লাভ করে ব্রিটিশ শাসন থেকে ৷ সে বছরই ইন্দিরার বাবা জওহরলাল নেহেরু স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হন ৷ তখন থেকেই ইন্দিরা প্রায় ছায়ার মত বাবার পাশে পাশে থাকতেন ৷ ১৯৫৯ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেন ৷ ১৯৬৬ সালে প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর মৃত্যুর পর ইন্দিরা গান্ধী ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বচিত হন ৷ ১৯৭১ সালে সাধারণ নির্বাচনে বিপুল সংখ্যক ভোট পেয়ে ইন্দিরা গান্ধী দ্বিতীয় বারের মত প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ৷ একটানা ১৯৬৬ সাল থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ইন্দিরা গান্ধী ৷ এই পর্যায়ে রাজন্য ভাতা বিলোপ, ব্যাঙ্ক জাতীয়করণের মত গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কর্মসূচী রূপায়ন করেন ৷ ১৯৭১ এ তৃৃতীয় ভারত পাকিস্তান যুদ্ধে ভারত তার বলিষ্ঠ নেতৃৃত্বে জয়লাভ করে ৷ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে ৷ ১৯৭৫ সালে তিনি দেশে শান্তি এবং শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে বিশেষ জরুরি আইন জারী করেন ৷ এ জন্য সমালোচিত হন ইন্দিরা গান্ধী ৷

ব্যক্তিগত জীবন

সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ বছর ভারত শাসন করেছেন ইন্দিরা গান্ধী ৷ তুখোর রাজনীতিবিদ ইন্দিরা গান্ধী প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে গেছেন ভারতে ৷ ২৫ বছর পর ভারত তথা বিশ্বের রাজনৈতিক অঙ্গণ স্মরণ করছে শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে ৷ ইন্দিরা গান্ধীর পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আর কোন নারী এখনো আসেননি ৷ তবে রাষ্ট্রপতির পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন প্রতিভা পাটিল ৷ পুত্র সঞ্জয় গান্ধী বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান এবং আরেক পুত্র রাজিব গান্ধী এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় মারা যান। দুই পুত্র বধু মানেকা গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধী বেঁচে আছেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি অত্যন্ত শৌখিন মানুষ ছিলেন।

মৃত্যু

১৯৮৪ সালের জুন মাসে ইন্দিরা গান্ধীর আদেশে শিখদের পবিত্র ধর্মাশালা স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সেনা হানা দেয় ৷ তার খেসারত ইন্দিরা গান্ধী দেন সে বছরই ৩১ অক্টোবর ৷ তাঁর নিজের দেহরক্ষীরাই তাঁর জীবন প্রদীপ নিভিয়ে দেয় ৷

Novidades da Última Versão 1.3.1

Last updated on Feb 1, 2023

Minor bug fixes and improvements. Install or update to the newest version to check it out!

Traduzindo...

Informações Adicionais do Aplicativo

Última versão

Pedido শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী Atualização 1.3.1

Enviado por

Yengzzkie Gatchalian

Requer Android

Android 4.4+

Available on

Obter শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী no Google Play

Mostrar mais

শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী Capturas de tela

Idiomas
Inscrever-se no APKPure
Seja o primeiro a ter acesso ao lançamento antecipado, notícias e guias dos melhores jogos e aplicativos para Android.
Não, obrigado
Inscrever-se
Inscreva-se com sucesso!
Agora você está inscrito no APKPure.
Inscrever-se no APKPure
Seja o primeiro a ter acesso ao lançamento antecipado, notícias e guias dos melhores jogos e aplicativos para Android.
Não, obrigado
Inscrever-se
Sucesso!
Agora você está inscrito em nossa newsletter.