下载 APKPure App
可在安卓获取সোশাল মিডিয়ায় যা করবেন না的历史版本
社会化媒体不应该做,应该怎样做才能保护自己出珍珠棉
সোশাল মিডিয়া কল্যাণে তো সমস্যা দশ গুন হয়ে যায় বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।আমরা দিনের অনেকটা সময়ই ফেসবুক, ইন্সটাগ্রাম কিংবা অন্যান্য সোশাল মিডিয়াতে কাটিয়ে দেই। কাজেই বিচ্ছেদের যন্ত্রণাদায়ক সময়গুলোতে দুজনই দুজনের ফেসবুক বা অন্যান্য সোশাল মিডিয়া প্রোফাইল ঘাঁটাঘাঁটি করে থাকেন। সোশাল মিডিয়া সংক্রান্ত নানা ভুল কর্মকাণ্ডে ঝামেলা বেড়ে যায়। তাই জানতে হবে, এ সময়টাতে সোশাল মিডিয়া কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন। এখানে সেই পরামর্শই দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
সম্পর্ক বিষয়ক স্ট্যাটাস
কারো সঙ্গে সম্পর্ক হলে ভার্চুয়াল বন্ধুদের সঙ্গে সঙ্গে জানান দেন যে, আপনি নতুন সম্পর্কে জড়িয়েছেন। আবার ভাঙার পর অনেকেই তার খবরটাও ফেসবুকে দিয়ে ফেলতে দেরি করেন না। কিন্তু এ কাজটি কখনো করা উচিত নয়। এমন হতে পারে যে, সদ্য সম্পর্ক নষ্ট হয়েছে এবং তা আবারো ঠিকঠাক হওয়ার সুযোগ রয়েছে। হয়তো মনের ক্ষোভ থেকেই সম্পর্ক ভেঙেছেন, কিন্তু কিছু দিন পরই অনুতাপে ভুগছেন। তাই এ ঘটনা ঘটার পর কিছু দিন দারুণ স্পর্শকাতর সময় যায়। এ সময় অস্থির হয়ে কিছু করে ফেলা উচিত নয়। এ সময়টা চুপচাপ থাকুন। আপনি খুব দ্রুত স্ট্যাটাস পরিবর্তন করলে অপরের মনের ক্ষোভ আরো তীব্র হতে পারে। এতে পরিস্থিতি আরো বেশি ঘোলাটে হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়।
আনফলো, নাকি আনফ্রেন্ড
যখন কারো কাছ থেকে দূরে সরতে চান, তখন তার চেহারা নিশ্চয়ই প্রতিদিন দেখতে ভালো লাগবে না। কাজেই এ ক্ষেত্রে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল এমনভাবে সাজিয়ে ফেলুন যাতে করে ওই মানুষটি আপনাকে অনেক কম দেখতে পান। আবার আপনারও এমন করা উচিত। ফেসবুকে এই ধরনের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। আপনি কাউকে আনফ্রেন্ড না করেও তার পোস্টগুলো নিউজ ফিডে আসা বন্ধ করতে পারেন। আনফলো করতে হবে তাকে। একইভাবে টুইটারেও কাউকে মিউট করে রাখা যায়। প্রথমে আনফ্রেন্ড নাই বা করলেন। এতে যার সঙ্গে বিচ্ছেদ ঘটেছে, তার মাঝে প্রতিহিংসাপরায়ণ মানসিকতা সৃষ্টি হতে পারে। আসলে আনফ্রেন্ড বা ব্লক করার মাধ্যমে তার প্রতি কঠোরে বার্তা প্রদান করা হয়। কিন্তু বিষয়টি তো আঘাত-পাল্টা আঘাতের নয়। তাই আপাতত আনফলো করে রাখুন।
পোস্টের বিষয়ে সাবধান
এ সময় দারুণ আবেগ কাজ করে। একে নিয়ন্ত্রণ করা দরকার। ভাঙনের পর আবেগময় কোনো পোস্ট দিতে নেই। দোষারোপের খেলা খেলতে যাবেন না। এতে অবস্থা বেগতিক হয়ে যাবে। অন্যের মনে আঘাত দিয়ে কোনো পোস্ট না দেওয়াই উত্তম। বরং কিছু অনুপ্রেরণাদায়ক পোস্ট দিতে পারেন যা এই সময়টাতে আপনাকে উদ্যমী করে তোলে।
শেয়ার করা ছবি
সোশাল মিডিয়া আসার আগে মানুষ বিচ্ছেদের পর সব ছবি ছিঁড়ে বা পুড়িয়ে ফেলে দিতে পারতো। কিন্তু এখন সোশাল মিডিয়ায় ছবি ঠিকই থেকে যায়। এই যন্ত্রণার স্মৃতিগুলোকে সরাতে কি দরকার? বিশেষজ্ঞদের মতে, এগুলোকে ঝটপট না সরিয়ে ফেলাই ভালো। তারচেয়ে বরং সেটিংস বদলে ফেলুন। অন্যান্য ছবিগুলো আনট্যাগ করতে পারেন।
হুমকি-ধামকি নয়
বিচ্ছেদ মানেই শত্রুতা নয়। যে সাবেক হয়ে গেছেন তাকে নিজের মতো থাকতে দিন। প্রতিনিয়ত তাকে ফলো করে আজেবাজে মেসেজ পাঠানো খুব বাজে বিষয়। এতে সম্পর্ক ভাঙার পরই সবকিছু শেষ হয়ে যায় না। বরং তা আরো তিক্ত হতে থাকে। বিপদজনক কিছু ঘটেও যেতে পারে। আর হুমকি-ধামকি তো কখনোই ভালো কিছু বয়ে আনে না। এ ধরনের কাজ অনেক খারাপ বিষয় ঘটিয়ে দিতে পারে। কখন কার জন্য কি পরিস্থিতি বয়ে আনে তা আগেই বলা
Last updated on 2021年01月08日
- Fixed some bugs
সোশাল মিডিয়ায় যা করবেন না
1.3.1 by BoishakhiApps
2021年01月08日