খুতবাতুল ইসলাম: জুমআর খুতবা ও সমকালীন প্রসঙ্গ - ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
তায়ালা বলেন ‘হে মুমিনগণ! জুমার দিনে নামাজের আজান দেওয়া হয় ، তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ছুটে যাও বেচাকেনা বন্ধ করো।এটা তোমাদের উত্তম যদি ، যদি তোমরা বুঝো। (সুরা জুমআ -9)
মহানবী (সা.) মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের পর কুবার মসজিদে প্রথম জুমার নামাজ আদায় করেন রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজে ই ইমামতি করেন। জুমার নামাজের আগে তিনি দুটি খুতবা প্রদান করেন। সা থেকেই শুক্রবারে জুমার নামাজের আগে দুটি খুতবা প্রদানের প্রদানের প্রথা (সা.) প্রথমত একটি খেজুরগাছের সঙ্গে সঙ্গে হেলান দিয়ে দাঁড়িয়ে দিতেন।এরপর রাসুলের নিয়ে পরামর্শ মিম্বারে তিনটি তাক ছিল। (সা.) তৃতীয় তাকে দাঁড়াতেন ও বসতেন। নবীজি (সা.) - এর ওফাতের পর হজরত আবু বকর (রা.) - এর খিলাফতের সময় তিনি দ্বিতীয় তাকে দাঁড়াতেন হজরত ওমর (রা.) - এর খিলাফতের সময় তিনি তৃতীয় তাকে দাঁড়াতেন। অতঃপর হজরত উসমান (রা.) - এর খিলাফতের সময় তিনি দ্বিতীয় তাকে দাঁড়াতেন এবং এ বর্তমানে প্রচলিত।খুতবার শাব্দিক অর্থ বক্তৃতা বা বক্তৃতা করা ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় বলা হয় এমন বক্তৃতা ، যাতে মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালার প্রশংসা ، তাঁর একত্ববাদের ঘোষণা ، রাসূলুল্লাহ (সা.) এর প্রতি দরুদ এবং উপস্থিত সাধারণের প্রতি উপদেশ বিদ্যমান নবী (সা.) জুমার আগে ‘খুতবা বা বা বক্তৃতায়-বক্তৃতায় উপদেশমূলক কথা বলতেন। কথা বলতেন। ঈমান ও
আমলের ব্যাপারে করতেন।ইসলামে জুমার খুতবা ও বয়ানের তাৎপর্য সীমাহীন।একটি ঘুণে সমাজকে মুসলিম ، মুসলিম মুসলিম ও সমাজে ঈমানের আলো আলো রাখতে জুমার বয়ান বছর ধরে ভূমিকা বলেন সমাজে প্রচলিত অন্যায়-অবিচার ، চুরি ، ডাকাতি ، ছিনতাই ، সন্ত্রাস ، জঙ্গিবাদ ، হত্যাকাণ্ড ইত্যাদির বিরুদ্ধে দিনে বেশি মানুষের সমাগম ও জমায়েত হতো।রাসুল সা এই সুযোগটাকে তিনি লাগাতেন আল্লাহর বানী প্রচারের জন্য।তাই তিনি সমকালীন প্রক্ষাপটের বয়ান বর্তমানে সমাজে জুমার দিন খুতবার সময়টাকে দেয়া দেয়া সমাজের অধিকাংশ মসজিদ অবহেলিত।যোগ্য উচ্চ শিক্ষিত ইমামের চেয়ে সস্তা ও ইমাম খোঁজা কম ইমাম হওয়ার কারণে খুতবার সংগ্রহ সংগ্রহ সংগ্রহ ইমাম সজ্জিত সংগ্রহ সংগ্রহ সংগ্রহ সংগ্রহ পেশ হয় না।এই কথা মাথায় রেখে সম্মানিত খতিবগণের সসজ্জিত একটি খুতবার বই রচনা মতো মহৎ উদ্যোগ নেন সুপরিচিত ব্যাক্তি খোন্দকার খোন্দকার মহৎ মহৎ নেন সুপরিচিত ব্যাক্তি খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার খোন্দকার তিনি কুরআন সুন্নাহের আলোকে জীবন ও সমাজমুখী প্রদানের প্রদানের প্রয়োজনীয় তথ্যাদি তাদের সামনে উপস্থাপন লক্ষ্যে এবং সমকালীন প্রেক্ষাপটের উপর নজর "রেখে ইসলাম" বইটি রচনা করেছেন।বইটির অন্তর্গঠন কতটা চমকপ্রদ পারে সেটি চোখ বুলালেই বুলালেই বুঝা যাবে।আরবী ৪ টি করে বয়ান রয়েছে।যা ওই মাসের সাথে সম্পৃক্ত।দু ঈদের খুতবা এবং বিবাহের খুতবাও লিপিত তবে এ বইটির একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে ، যা অন্য সকল বই থেকে আলাদা করে তুলেছে সেটি হলো ইংরেজি ১২ মাসের যে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবসগুলো সেগুলোর উপরেও আলোকপাত দিয়েছেন।বাংলা মানুষ যেহেতু আরবী বুঝে না ، তাই খুতবাগুলো সংক্ষেপে রাখা হয়েছে এবং বড় অক্ষরে ছাপা হয়েছে।খুতবায় আয়াত আরবি আরবি বাংলাসহ বড় ছাপা ছাপা আরবি আরবি বাংলাসহ বাংলাসহ যথেষ্ট পরিমানে . বলতে গেলে "খুতবাতুল ইসলাম" বইটি অন্যসব খুতবার বইগুলো থেকে সব দিক দিয়েই মানসম্মত