下載 APKPure App
可在安卓獲取জীবনানন্দ কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক的歷史版本
Jibanananda達斯是孟加拉詩人,作家,小說家,散文家,孟加拉現代
ঝরা পালক কলকাতা থেকে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
ঝরা পালক কাব্যগ্রন্থের ভূমিকায় জীবনানন্দ লিখেছেন:
"ঝরা পালকের কতকগুলি কবিতা প্রবাসী, বঙ্গবাণী, কল্লোল, কালি-কলম, প্রগতি, বিজলি প্রভিতি পত্রিকায় প্রকাশিত হইয়াছিলো। বাকিগুলি নূতন।"
কবিতাসূচীঃ
এই কাব্যগ্রন্থে মোট ৩৫টি কবিতা অন্তর্ভুক্ত হয়। কবিতাগুলোর নাম হলোঃ
আমি কবি,— সেই কবি
নীলিমা
নব-নবীনের লাগি
কিশোরের প্রতি
মরীচিকার পিছে
জীবন-মরণ দুয়ারে আমার
বেদিয়া
নাবিক
বনের চাতক— মনের চাতক
সাগর-বলাকা
চলছি উধাও
একদিন খুঁজেছিনু যারে
আলেয়া
অস্তচাঁদে
ছায়া-প্রিয়া
ডাকিয়া কহিল মোরে রাজার দুলাল
কবি
সিন্ধু
দেশবন্ধু
বিবেকানন্দ
হিন্দু-মুসলমান
নিখিল আমার ভাই
পতিতা
ডাহুকী
শ্মশান
মিনার
পিরামিড
মরুবালু
চাঁদনীতে
দক্ষিণা
যে কামনা নিয়ে
স্মৃতি
সেদিন এ ধরণীর
ওগো দরদিয়া
সারাটি রাত্রি তারাটির সাথে তারাটিরই কথা কয়
জীবনানন্দ দাশ (/dʒɪbɒnʌnɒndɔː dʌʃ/) (ফেব্রুয়ারি ১৭, ১৮৯৯ - অক্টোবর ২২, ১৯৫৪; বঙ্গাব্দ ফাল্গুন ৬, ১৩০৫ - কার্তিক ৫, ১৩৬১) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক, প্রাবন্ধিক এবং অধ্যাপক। তাকে বাংলাভাষার "শুদ্ধতম কবি" বলে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে অগ্রগণ্য। মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ধাপে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিস্টাব্দে যখন তার জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয়তম কবিতে পরিণত হয়েছেন। তিনি প্রধানত কবি হলেও বেশ কিছু প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা ও প্রকাশ করেছেন। তবে ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে অকাল মৃত্যুর আগে তিনি নিভৃতে ২১টি উপন্যাস এবং ১০৮টি ছোটগল্প রচনা গ্রন্থ করেছেন যার একটিও তিনি জীবদ্দশায় প্রকাশ করেননি। তাঁর জীবন কেটেছে চরম দারিদ্রের মধ্যে। বিংশ শতাব্দীর শেষার্ধকাল অনপনেয়ভাবে বাংলা কবিতায় তাঁর প্রভাব মুদ্রিত হয়েছে। রবীন্দ্র-পরবর্তীকালে বাংলা ভাষার প্রধান কবি হিসাবে তিনি সর্বসাধারণ্যে স্বীকৃত। তাকে বাংলাভাষার শুদ্ধতম কবি অভিধায় আখ্যায়িত করা হয়েছে।
১৪ই অক্টোবর, ১৯৫৪ তারিখে কলকাতার বালিগঞ্জে এক ট্রাম দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন। ট্রামের ক্যাচারে আটকে তার শরীর দলিত হয়ে গিয়েছিল। ভেঙ্গে গিয়েছিল কণ্ঠা, ঊরু এবং পাঁজরের হাড়।
গুরুতরভাবে আহত জীবনানন্দের চিৎকার শুনে ছুটে এসে নিকটস্থ চায়ের দোকানের মালিক চূণীলাল এবং অন্যান্যরা তাঁকে উদ্ধার করে। তাঁকে ভর্তি করা হয় শম্ভূনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে। এ সময় ডাঃ ভূমেন্দ্র গুহ-সহ অনেক তরুণ কবি জীবনানন্দের সুচিকিৎসার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করেছিলেন। কবি-সাহিত্যিক সজনীকান্ত দাস এ ব্যাপারে বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিলেন। তাঁর অনুরোধেই পশ্চিমবঙ্গের তদানীন্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় কবিকে দেখতে এসেছিলেন এবং আহত কবির সুচিকিৎসার নির্দেশ দিয়েছিলেন যদিও এতে চিকিৎসার তেমন উন্নতি কিছু হয়নি।
তবে জীবনানন্দের অবস্থা ক্রমশ জটিল হতে থাকে। শেষ পর্যন্ত নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়েন কবি। চিকিৎসক ও সেবিকাদের সকল প্রচেষ্টা বিফলে দিয়ে ২২শে অক্টোবর, ১৯৫৪ তারিখে রাত্রি ১১টা ৩৫ মিনিটে কলকাতার শম্ভুনাথ পণ্ডিত হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয়।
Jibanananda Das (Bengali: জীবনানন্দ দাশ, /dʒɪbɒnʌnɒndɔː dʌʃ/) (17 February 1899 – 22 October 1954) was a Bengali poet, writer, novelist and essayist. While not particularly recognised initially, today Das is acknowledged as "the premier poet of the post-Tagore era in India". One of his translators, Clinton B. Seely, is among those who consider Jibanananda Das as "Bengal's greatest modern poet" and its "best loved poet" too. Author and literary critic Amit Chaudhuri concurs, describing Das's writing with admiration: "The poems are now part of the Bengali consciousness, on both sides of the border dividing India from what was Pakistan and is now Bangladesh; it's safe to claim that Das is the pre-eminent and best loved Bengali poet after Tagore." For the poets in the latter half of the twentieth century Das "has practically come to take the place of Tagore". Das's oeuvre is eclectic and resists classification under any single heading or school.
Das died on 22 October 1954; eight days after he was hit by a tramcar. The witnesses said that though the tramcar whistled, he did not stop and got struck. Some deem the accident as an attempt at suicide.
下載 APKPure App
可在安卓獲取জীবনানন্দ কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক的歷史版本
下載 APKPure App
可在安卓獲取জীবনানন্দ কাব্যগ্রন্থ ঝরা পালক的歷史版本