মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র


1.3 bởi Arefin Khaled
Mar 20, 2023 Phiên bản cũ

Về মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র

বন্দ্যোপাধ্যায় জনপ্রিয় সমূহ এবং সংগ্রহে রাখুন

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬) কথাসাহিত্যিক খ্রিস্টাব্দের ২৯ পিতার কর্মস্থল বিহারের সাঁওতাল পরগনার দুমকা শহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। পৈতৃক নিবাস জেলার বিক্রমপুরের নিকট মালবদিয়া গ্রামে। হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েট। সেটেলমেন্ট বিভাগে এবং শেষজীবনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত, ‘মানিক Thắng তাঁর ডাকনাম পিতার চাকরিসূত্রে মানিককে দুমকা, আড়া, সাসারাম, কলকাতা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বারাসাত, টাঙ্গাইল ও মেদিনীপুরের নানা স্কুলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়। তিনি মেদিনীপুর থেকে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে এন্ট্রান্স পাস করেন পরে বাঁকুড়া ওয়েসলিয়ন মিশন কলেজ থেকে আইএসসি (১৯২৮) পাস করে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে খ্রিস্টাব্দে স্থাপন হাউস হাউস হাউস তিনি বঙ্গশ্রী (১৯৩৭-৩৯) পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন কিছুদিন তিনি ভারত সরকারের ন্যাশনাল ওয়ার ফ্রন্টের প্রভিন্সিয়াল অরগানাইজার এবং বেঙ্গল দপ্তরে প্রচার সহকারী পদেও কর্মরত ছিলেন। বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন একজন শক্তিমান লেখক। শ্রেণিতে অধ্যয়নের ‘মামী মামী (মামী) নিষ্ঠা ও অধ্যবসায়ের ফলে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি একজন প্রতিষ্ঠিত লেখকের মর্যাদা লাভ করেন। বিশ শতকের তিরিশের দশকে রবীন্দ্রনাথ - শরৎচন্দ্র ধারার বিরোধিতা করে যে কল্লোল গোষ্ঠীর আবির্ভাব ঘটে, সেই গোষ্ঠীর লেখক হিসেবে মানিকের স্বতন্ত্র পরিচয় গড়ে ওঠে। বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের প্রথম পর্বে মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড, ইয়ুং, অ্যাডলার প্রমুখ দ্বারা প্রভাবিত হলেও পরবর্তী সময়ে তিনি মার্কসবাদে দীক্ষা নেন। খ্রিস্টাব্দে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য হন এবং আমৃত্যু এই দলের কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। লেখক ও তিনি জড়িত ছিলেন। মাধ্যমে মার্ক্সের বিশ্লেষণ এবং মানুষের মনোরহস্যের জটিলতা উন্মোচনে তিনি ছিলেন একজন দক্ষশিল্পী। পাশাপাশি গ্রামজীবনের তাঁর উপন্যাস ও গল্পে গুরুত্ব পেয়েছে উপন্যাস ও তিনি রচনা করেছেন। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গন্থ: উপন্যাস জননী (১৯৩৫), দিবারাত্রির কাব্য (১৯৩৫), পদ্মানদীর মাঝি (১৯৩৬), পুতুলনাচের ইতিকথা (১৯৩৬), শহরতলী (১৯৪০-৪১), চিহ্ন (১৯৪৭), চতুষ্কোণ (১৯৪৮), () , আরোগ্য (১৯৫৩) প্রভৃতি; ছোটগল্প অতসী মামী অন্যান্য গল্প (১৯৩৫), প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭), সরীসৃপ (১৯৩৯), সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩), পোড়া (১৯৪৫), আজ কাল পরশুর গল্প (১৯৪৬), মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের () (১৯৫৩) ইত্যাদি মাঝি ও উপন্যাস দুটি তাঁর বিখ্যাত রচনা। দুটির মাধ্যমেই সর্বাধিক অর্জন করেন। মাঝি চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর মানুষের অন্তর্জীবন ও মনোলোক বিশ্লেষণে শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন। প্রথম দিকের নিপুণভাবে বিশ্লেষিত হয়েছে মানুষের অবচেতন মনের নিগূঢ় রহস্য। বিশ্বযুদ্ধ ও মন্বন্তর পরবর্তী রচনায় তাঁর সমাজতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা নাগরিক জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত করে তার নিখুঁত চিত্র অঙ্কিত হয়েছে তাঁর এ পর্যায়ের রচনায়। বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে চরম দারিদ্রে্যর সম্মুখীন হয়েছেন, তা সত্ত্বেও তিনি সাহিত্যচর্চাকেই পেশা হিসেবে অাঁকড়ে। সময় তাই তাঁর জন্য সাহিত্যিক বৃত্তির ব্যবস্থা করেন এসব কারণে দারিদ্র্য মানুষের স্বভাবে কী পরিবর্তন বিশেষত যৌনাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন-সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। পূর্ববঙ্গ প্রগতি শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। খ্রিস্টাব্দের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় তিনি কলকাতার টালিগঞ্জ অঞ্চলে ঐক্য ও মৈত্রী স্থাপনের প্রয়াসে সক্রিয় ছিলেন। খ্রিস্টাব্দের ৩ মৃত্যু।

Thông tin thêm Ứng dụng

Phiên bản mới nhất

1.3

Được tải lên bởi

Alan Macasero

Yêu cầu Android

Android 5.0+

Available on

Báo cáo

Gắn cờ là không phù hợp

Hiển thị nhiều hơn

Use APKPure App

Get মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র old version APK for Android

Tải về

Use APKPure App

Get মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র old version APK for Android

Tải về

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র Thay thế

Xem thêm từ Arefin Khaled

Phát hiện